গর্ভবতী হওয়ার পর প্রতি সপ্তাহের লক্ষণ এবং অজানা সকল তথ্য

গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ সহ প্রতি মাসে কোন কোন লক্ষণ প্রকাশ পাবে এবং আপনাকে কি করতে হবে সেসময়। গর্ভবতী সময়ের সকল সঠিক তথ্য এবং লক্ষণগুলো জানতে পারবেন আমাদের এই সম্পূর্ণ পোস্ট থেকে। আসুন জেনেনি

গর্ভবতী-হওয়ার-১ম-সপ্তাহের-লক্ষণ

গর্ভবতী মায়েদের সকল বিষয় সম্পর্কে সচেতন থাকতে হয়। প্রত্যেকটি লক্ষণ এবং সম্পর্কে সঠিক ধারনা রাখতে হয় এবং সেসময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে জানতে হয়। এই সবগুলো তথ্য পেয়ে জাবেন আমাদের এই পোস্ট থেকে। আসুন পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ি এবং জেনেনি গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ। 


পেজসুচিপত্রঃ গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ

গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ - আমি গর্ভবতী কিনা কিভাবে বুজবো

গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ সম্পর্কে জানবেন এই পোস্ট থেকে। পিতামাতার কাছে সব থেকে বড় বিষয় বা সবথেকে খুসির মুহূর্ত হয় যখন তারা সুনে তারা বাবা-মা হতে জাচ্ছে। একটি মায়ের জিবনে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সময় এই গর্ভধারণের সময়। এই সময় শরীরে নানা পরিবর্তন আসে এবং অনেক লক্ষণ প্রকাশ পায় যা সম্পর্কে আমরা অবগত নয়। এই রকম লক্ষণগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন। আসুন জেনেনি
  • সকালে ঘুম থেকে উঠলে দুর্বল দুর্বল লাগবে। গর্ভবতী সময়ে প্রথম ১মাস প্রতিদিন এরকম হতেই থাকবে।
  • সারাদিন ক্লান্তি অনুভব হবে, মনে হবে ক্লান্তি ভাবটা রয়ে গেছে
  • গর্ভবতী প্রথম দিকের একটি সাধারন ও জানা লক্ষণ হলো বমি বমি ভাব বা গা গলানো লক্ষণ। দিনের যেকোনো সময় আপনার এই বমি ভাব আসতে পারে।
  • স্তনে ব্যাথা, ফুলে যাওয়া সহ নরম হয়ে যাওয়া গর্ভবতী হবার প্রথম দিকের লক্ষণ।
  • সব থেকে বড় লক্ষণ হলো পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাবে ফলে আপনি বুঝে জাবেন আপনি গর্ভবতী।
  • আপনার শরীরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি হতে পারে এবং সেই সাথে সর্দি বা কাশি হতে পারে। হটাৎ, হটাৎ আপনার শরীরের এই তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে। 
  • গর্ভবতী সুরুর দিকে মাথা ব্যাথা হবে এবং মাথা ব্যাথার পাশাপাশি ক্লান্তি ভাব আসতে পারে।
  • প্রথম সপ্তাহের আরেকটি লক্ষণ হলো আপনি ভালো মতো খেতে পারবেন না, খাদ্দ্যের প্রতি কোন রুচি থাকবে না। যেকোনো পছন্দনীয় খাবারও খেতে ভালো লাগবেনা। 
  • ভ্যাজাইনাল ব্লিডিং বা ভ্যাজায়না থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে প্রথম সপ্তাহে কিন্তু ভয় পাওয়া জাবেনা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
  • বার বার টয়লেটে জাবার প্রয়োজন পরে এটি গর্ভবতী অন্যতম লক্ষণ। গর্ভধারণের সময় স্বাভাবিকের তুলনাই বেশি প্রস্রাবের চাপ পেয়ে থাকে এটাও একটি লক্ষণ।
ওপরের প্রত্যেকটি লক্ষণ প্রকাশ পায় গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই। ওপরের লক্ষণগুলো প্রকাশ পেলে ভয় পাবেন না বা না বুঝে কোন ওষুধ খাবেন না। অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। গর্ভবতী হবার ১ম সপ্তাহের মধ্যে ওপরের লক্ষণগুলো আপনার শরীরের মধ্যে বুঝতে পারবেন। 

বাচ্চা কনসিভ হলে কি পেটে ব্যাথা হয়

বাচ্চা কনসিভ হলে কি পেটে ব্যাথা হয় জানতে পারবেন এই পোস্ট থেকে।গর্ভবতী অবস্থায় শরীরে নানা পরিবর্তন দেখা দেয়। সাথে সাথে আপনার শরীরে নানা সমস্যা বা অসুবিধা সৃষ্টি করতে পারে যা আপনাকে অসুস্থ করে দেয়। এই সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি হলো পেটে ব্যাথা হওয়া। অনেকেই জানেন না বাচ্চা কনসিভ করলে ব্যাথা হয় নাকি। আসুন জেনেনি

বাচ্চা কনসিভ করলে সাধারণত পেটে ব্যাথা হতে পারে। এই সময় পেটে ব্যাথা হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। গর্ভবতী অবস্থায় ইউরেটাসের হাড়গুলো প্রসারনের ফলে পেটে ব্যাথা হয়। আপনার পেটের ভ্রুন জত বড় হবে এটি পেটের দুপাশে অধিক জায়গা নিবে ফলে পেটে ব্যাথা হতে পারে। সাধারণত  ইউরেটাসের হাড়গুলো এবং এর পর্দার জন্যে পেটে ব্যাথা হয়ে থাকে। গর্ভবতী অবস্থার বিভিন্ন সময়ে এই ব্যাথা অনুভুত হতে পারে।

কত সপ্তাহে টেস্ট করলে গর্ভবতী  বোঝা যায়

কত সপ্তাহে টেস্ট করলে গর্ভবতী  বোঝা যায় তা জেনেনিন আজকের এই পোস্ট থেকে। গর্ভবতী হয়েছেন কিনা বা অন্য কোন কারণে আপনার শরীরে এসব সমস্যা দেখা দিচ্ছে নাকি এটা জানা অনেক জরুরি। গর্ভবতী হয়েছেন কিনা সেটা বুঝার জন্যে নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। যে সময়ের পর আপনাকে পরীক্ষা করতে হবে তাহলে আপনি সঠিক ফলাফল পাবেন। আসুন জেনেনি গর্ভবতী হওয়ার টেস্ট কতদিন পরে করতে হয়।

গর্ভবতী পরীক্ষা করার জন্যে আগে আপনাকে জানতে হবে আপনার পিরিয়ড সাইকেল নিয়মিত হচ্ছে না অনিমিয়ত সে অনুযায়ী আপনার পরীক্ষা করতে হবে। পিরিয়ড যদি মিস হয়ে যায় তাহলে প্রথম দিনেই গর্ভবতী প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে পারেন। তবে যদি নিয়মিত না হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে ৭ থেকে ১০ দিন পর পরীক্ষা করতে পারেন।

 তবে যদি আপনি সিগরয় করতে চান তাহলে ৬ থেকে ৭ পরও করতে পারেন। এক্ষেত্রে সঠিক ফলাফল পাবেন কিন্তু একটু সময় নিয়ে অপেক্ষা করে এই পরীক্ষা করা উচিত। পিরিয়ড মিস হলে আপনি পরীক্ষাটি করতে পারেন এটি সবথেকে বড় লক্ষণ গর্ভবতী হবার। পিরিয়ড হবার তারিখ পর্যন্ত আপনার অপেক্ষা করা লাগবে, লক্ষণগুলো প্রকাশ পেলে এবং পিরিয়ড মিস হলে তখন আপনি গর্ভবতী পরীক্ষা করতে পারেন এটা হবে সঠিক সময়। 

প্রেগন্যান্সি টেস্ট করার ঘরোয়া উপায় - ঘরে বসে প্রেগন্যান্সি পরীক্ষা করার উপায়

প্রেগন্যান্সি টেস্ট করার ঘরোয়া উপায় রয়েছে। বাসায় থেকে কোন রকম মেডিসিন বা কিট ব্যবহার না করেই আপনি সহজে জানতে পারবেন আপনি গর্ভবতী কিনা। বাসায় প্রেগন্যান্সি টেস্ট করার কিছু নিয়ম আছে যেগুলো আপনাকে করতে হবে তাহলে আপনি সঠিক ফলাফল পাবেন। প্রেগন্যান্সি টেস্ট করাটা অনেক জরুরি আপনার জন্যে। আসুন বিস্তারিত জেনেনি কিভাবে বাসায় প্রেগন্যান্সি টেস্ট করা যায়।
প্রেগন্যান্সি-টেস্ট-করার-ঘরোয়া-উপায়
  • বাসায় প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে হলে আপনাকে একটি পরিষ্কার পাত্রে প্রস্রাব করা লাগবে এবং এর মধ্যে ব্লিচ মেশাতে হবে। ব্লিচ আর প্রস্রাব মিস্রিত হয়ে যদি ফেনা হতে সুরু হয় তাহলে বুজবেন পসিটিভ অর্থাৎ আপনি মা হতে চলেছেন।
  • একটি পরিষ্কার প্লাস্টিকের বাটিতে প্রস্রাব করতে হবে এবং এর সাথে টুথপেস্ট মিশাতে হবে। তারপর একটু অপেক্ষা করতে হবে। টুথপেস্ট আর প্রস্রাব মিশে যদি নিল রঙ হয়ে যায় তাহলে বুজবেন আপনি গর্ভবতী
  • সাবানের টুকরোতে ২চামচ প্রস্রাব যোগ করতে হবে, মেশানর পরে যদি ফেনা ফেনা হয়ে যায় তাহলে বুজতে হবে আপনি গর্ভবতী।
  • একটি পাত্রে প্রস্রাব নিয়ে তার মধ্যে লবন যোগ করতে হবে। এরপর কিছুখন প্রায় ১ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে। এর পর যদি মিস্রনের রঙ পরিবর্তন হয় এবং দুধের মতো রঙ হয় আর ফেনা থাকে তাহলে বুজবেন আপনি প্রেগনেন্ট।
  • চিনি দিয়েও পরীক্ষা করতে পারবেন। প্রথমে একটি পাত্রে সকালের প্রথম প্রস্রাব নিতে হবে এবং তার মধ্যে চিনি যুক্ত করতে হবে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর লক্ষ করবেন চিনি গলেছে কিনা। যদি গলে যায় তাহলে নেগেটিভ আর যদি না গলে তাহলে বুজবেন আপনি গর্ভবতী। গর্ভবতী হলে শরীরে মধ্যে থাকা উপাদান চিনি গলতে দেয়না।
  • শ্যাম্পু দিয়ে পরীক্ষা করতে পারেন। প্রথমে একটি পাত্রে শ্যাম্পু এবং পানি যোগ করতে হবে তারপর কয়েক ফোটা প্রস্রাব যোগ করতে হবে। তারপর লক্ষ করুন যদি পূর্বের তুলনায় ফেনা বেশি হয়ে যায় তাহলে বুজবেন আপনি গর্ভবতী ফলাফল পসিটিভ।
ওপরের প্রত্যেকটি পরীক্ষা করার মাধ্যমে আপনি প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে পারবেন ঘরে বসে। আপনার কোন কিট বা ডাক্তারের প্রয়োজন হবেনা এই পরীক্ষাগুলো করতে। নিজে নিজে একাই বাসায় বসেই পরীক্ষাগুলো সম্পূর্ণ করে সঠিক ফলাফল পেয়ে জাবেন। তবে এই পরীক্ষাগুলো করার পর আরও নিশ্চিত হবার জন্যে কোন চিকিৎসালয়ে বা কিট দিয়ে পরীক্ষা করতে পারেন।

প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিট ব্যবহারের নিয়ম

প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিট ব্যবহারের নিয়ম রয়েছে যা জানবেন আজকের এই পোস্ট থেকে। যদি প্রেগন্যান্সি পরীক্ষা নিয়ে চিন্তায় থাকেন বা কিভাবে পরীক্ষা করতে হয় কিভাবে বুজবো নেগেটিভ না পসিটিভ তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই এই পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে সব বুঝে জাবেন। প্রেগন্যান্সি পরীক্ষা করার সব থেকে ভালোও সঠিক উপায় টেস্ট কিট ব্যবহার করা। আসুন জেনেনি কিভাবে ব্যবহার করবেন এই কিট।

অবশ্যই সঠিক সময়ে পরীক্ষা করতে হবে অর্থাৎ পিরিয়ড সম্ভাব্য তারিখ মিস হবার ৭দিন পর পরীক্ষাটি করবেন। পরীক্ষাটি করতে সকালের প্রথম প্রস্রাব নিতে হবে এবং একটি কাঠির মাধ্যমে সেটি কয়েকফটা কিটের নির্দিষ্ট জায়গার ওপর দিতে হবে। এরপর লক্ষ করুন কিটে যদি একটি রঙিন লাইন দেখা যায় তাহলে বুজবেন আপনি প্রেগন্যান্ট না অর্থাৎ ফলাফল নেগেটিভ।

যদি কিটে দুইটি রঙিন লাইন দেখা যায় বা বুঝা যায় তাহলে বুঝবেন ফলাফল পসিটিভ অর্থাৎ আপনি গর্ভবতী। তবে কোন কারণে রঙিন লাইন দেখা নাও যেতে পারে সেক্ষেত্রে আপনি পরীক্ষাটি দ্বিতীয়বার করতে পারেন। অথবা প্রথমে একটি লাইন দেখা গিয়ে পরে সেটি পরিবর্তিত হয়ে দুটি লাইন হয়ে যেতে পারে সেক্ষেত্রেও ফলাফল না বোধক অর্থাৎ আপনি প্রেগন্যান্ট না। তবে সঠিক ফলাফলের জন্যে দুইবার পরীক্ষা করতে পারেন।

বাচ্চা পেটে আসলে কতদিন পর বুঝা যায়

বাচ্চা পেটে আসলে কতদিন পর বুঝা যায় জানবেন এই পোস্ট থেকে। বাচ্চা পেটে আসলে অনেক লক্ষণ প্রকাশ পায় শরীরের মধ্যে। কিন্তু এগুলো লক্ষণ প্রকাশ পাবার সঠিক সময় আছে। আপনি কনসিভ করেছেন অথচ বুজতে পারছেন না বা লক্ষণ দেখা জাচ্ছে না বলে চিন্তিত, লক্ষণ বা বুঝা জাবার জন্যে একটি নির্দিষ্ট সময় থাকে। আসুন জেনেনি বাচ্চা পেটে আসলে কতদিন পর তা আপনি বুজতে পারবেন।

বাচ্চা পেটে আসলে তা বুঝবেন বা লক্ষণগুলো প্রকাশ পেতে একটু সময় লাগে। গর্ভধারণের ৬ থেকে ৪১ দিনের মধ্যে আপনি বুজতে পারবেন বা প্রাথমিক লক্ষণগুলো প্রকাশ পাবে। কারো কারো ক্ষেত্রে সময়টা বেশি বা কমও লাগতে পারে। অনেক মায়েদের ক্ষেত্রে আরও দেরি হতে পারে তবে দুশ্চিন্তা করার প্রয়োজন নেই। যদি আপনি চিন্তা হয় তাহলে কোন গাইনি চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

প্রেগন্যান্সি টেস্ট কি রাতারাতি পরিবর্তন হতে পারে

প্রেগন্যান্সি টেস্ট কি রাতারাতি পরিবর্তন হতে পারে সেটি জানতে পারবেন আজকের এই পোস্ট থেকে। প্রেগন্যান্সি নিয়ে অনেকে অনেক চিন্তায় থাকে। আবার ভুল সময়ে পরীক্ষা করার জন্যে গর্ভবতী হওয়া সত্ত্বেও আগেয় পরীক্ষা করার জন্যে নেগেটিভ ফলাফল আসতে পারে। তবে আসুন জেনেনি প্রেগন্যান্সি টেস্ট কি রাতারাতি পরিবর্তন হতে পারে নাকি।
প্রেগন্যান্সি-টেস্ট-কি-রাতারাতি-পরিবর্তন-হতে-পারে
আপনি জদি ভুল সময়ে বা সঠিক সময়ের পূর্বেই টেস্ট করেন তাহলে অবশ্যই ফলাফল নেগেটিভ আসতে পারে। এজন্যে অবশ্যই আপনাকে সঠিক সময়ে পরীক্ষা করতে হবে। আগেই পরীক্ষা করার জন্যে ফলাফল নেগেটিভ আসতে পারে। কিন্ত একদিন পরে যদি সঠিক সময় হয়ে যায় সেক্ষেত্রে ফলাফল পরিবর্তন হয়ে পসিটিভ হতে পারে। এজন্যে আপনি সঠিক সময়ে এবং কিছুদিন পর আবার পরীক্ষা করতে পারেন। 

সঠিক ফলাফল পেতে একাধিকবার এবং সঠিক সময়ে প্রেগন্যান্সি পরীক্ষা করতে হয়। রাতারাতি ফলাফল পরিবর্তন হতে পারে, এর প্রথম এবং প্রধান কারণ ভুল সময়ে পরীক্ষা। একাধিকবার পরীক্ষা করলে এবং সঠিক সময়ে পরীক্ষা করলে ফলাফল পরিবর্তন হবেনা। 

লেখক মন্তব্য - গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ

গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ সহ সব কিছু সঠিকও নির্ভুল তথ্য আলোচনা করা হয়েছে ওপরে অংশে। গর্ভবতী হওয়া একটি মায়ের জিবনে সপ্ন থাকে। তাই এসময় অনেক রকম চিন্তা কি করা উচিত না।কোন গুলো উচিত এছাড়া আসলেই প্রেগন্যান্ট কি না তা নিয়ে অনেক দুশ্চিন্তা করেন। মুলত এই সময়ে দুশ্চিন্তা করা একদম উচিত নয়। 

পরীক্ষা করার সময় দ্রুত বা তারহুরা করে পরীক্ষা না করে কিছুদিন অপেক্ষা করেন সঠিক ফলাফল পাবার জন্যে। সঠিক সময়ে আপনি পরীক্ষা করলে সঠিক ফলাফল পাবেন। ফলাফলটি নিশ্চিত হবার জন্যে আপনি একাধিকবার পরীক্ষা করতে পারেন। আপনার শরীরের লক্ষণ এবং পরিখার ফলাফল হলে আপনি নিশ্চিত হবেন যে আপনি প্রেগন্যান্ট। আশা করি গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ গুলো সঠিক বুঝেছেন। ধন্যবাদ পাঠক।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url