মালয়েশিয়া ভিসা চেক করুন খুব সহজে
মালয়েশিয়া ভিসা চেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনি যদি মালয়েশিয়া যেতে চান কাজের জন্যে বা মেডিকেল জরুরির জন্যে বা পড়াশোনার জন্যে মালয়েশিয়া যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার ভিসা প্রয়োজন। এই পোস্ট পড়ার মাধ্যমে খুব সহজে মালয়েশিয়া ভিসা চেক করতে পারবেন।
মালয়েশিয়া একটি জনপ্রিয় ভ্রমন কেন্দ্র ও কর্মক্ষেত্র হওয়ায় বহু মানুষ সেখানে যাতায়াত করে। তবে মালয়েশিয়া যেতে ভিসা প্রয়োজন যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ভিসার মেয়াদ বা ভিসা অনুমোদিত হয়েছে কিনা এসব সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা উচিত। এই পোস্ট পড়ার মাধ্যমে মালয়েশিয়া ভিসা চেক করতে পারবেন খুব সহজে।
পেজ সুচিপত্রঃ মালয়েশিয়া ভিসা চেক
মালয়েশিয়া ভিসা চেক
মালয়েশিয়া ভিসা চেক করতে পারবেন আমাদের এই পোস্ট পড়ার মাধ্যমে। মালয়েশিয়া যাওয়ার
পূর্বে আপনার ভিসার মেয়াদ বা ভিসার বৈধতা চেক করতে হবে। বর্তমানে বাসায় বসে আপনি
ভিসা চেক করতে পারবেন খুব সহজে। অনলাইনে মাধ্যমে খুব সহজে এবং দ্রুত সময়ে ভিসা
চেক করা সম্ভব। মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট বা eVISA পর্টাল ব্যবহার
করে আপনি নিজেই নিজের স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। আসুন বিস্তারিত জেনেনি
মালয়েশিয়া ভিসা চেক অনলাইন সম্পর্কে।
মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইট থেকে
- ওয়েবসাইটে যানঃ মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট ওয়েবসাইটে যান www.imi.gov.my
- Visa Status Inquiry অপশনে যানঃ Chek Visa বা Visa Status Inquiry নামক অপশনে ক্লিক করুন।
- আপনার তথ্য দিনঃ আপনার পাসপোর্ট নাম্বার এবং ভিসা অ্যাপ্লিকেশন নাম্বার লিখুন।
- প্রয়োজনীয় ক্যাপচা বা ভেরিফিকেশন কোড পুরন করুন।
- Submit করুন এবং আপনার ভিসা প্রসেস এর অবস্থা দেখতে পাবেন।
মালয়েশিয়া eVisa পোর্টাল থেকে
- eVisa পোর্টালে প্রবেশ করুনঃ https://malaysivisa.imi.gov.my
- chek eVisa Application Status: chek Application Status অপশন সিলেক্ট করুন
- আপনার তথ্য দিনঃ পাসপোর্ট নাম্বার এবং রেফারেন্স নাম্বার সহ জন্মতারিখ এবং অন্যান্য তথ্য দিন।
- ফলাফল দেখুনঃ ফলাফল হিসেবে অ্যাপ্রুভড, রিজেক্টেড বা প্রসেসিং অবস্থায় দেখাবে।
এজেন্সি বা দূতাবাসের মাধ্যমে
আপনি যদি এজেন্সি মাধ্যমে আবেদন করে থাকেন, তাহলে এজেন্সির কাছে আপনার ভিসা
স্ট্যাটাস চেক করতে বলতে পারেন। প্রয়জনে মালয়েশিয়ার দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করতে
পারেন।
- ঢাকা দূতাবাস লিঙ্কঃ www.kln.gov.my/web/bgd_dhaka/home
- ফোনঃ +৮৮০২৮৮২৭৭৫৯
ওপরের উপায়গুলো অবলম্বন করে আপনি মালয়েশিয়া ভিসা চেক করতে পারবেন খুব
সহজে। বর্তমানে অনলাইনেয় আপনি সব করতে পারবেন ভিসা আবেদন থেকে শুরু করে ভিসা
চেক পর্যন্ত। কিন্ত ভিসা নিতে অবশ্যই ভিসা অফিস বা দূতাবাস যেতে হবে। বর্তমানে
অনেক দালালরা নকল ভিসা দিয়ে থাকে, তাদের কাছ থেকে নকল ভিসা নিয়ে প্রতারিত না
হয়ে আপনি অনলাইনে ভিসা আবেদন করে অনলাইনে ভিসার স্ট্যাটাস চেক করে নিতে পারেন
এবং দেশের আইনত ভিসা সংগ্রহ করেন।
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার পদ্ধতি এবং কলিং ভিসা কি সম্পর্কে বিস্তারিত
জানবেন এই পোস্ট থেকে। মুলত মাল্যেশিয়ার কোন কোম্পানি বা নিয়গকর্তা যখন আপনাকে
কাজের জন্যে অনুমতি দিবে বা আপনার পক্ষে আবেদন করবে আপনার কাজের ভিসার জন্যে
সেটি হবে কলিং ভিসা। অর্থাৎ তারা নিজে কাজের জন্যে আপনাকে ভিসা প্রদান করবে।
তবে মালয়েশিয়ার কলিং ভিসা পেতে সরকারের অনুমদন লাগে এটি ইস্যু হলে আপনি ভিসা
পেয়ে জাবেন। আসুন জেনেনি মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম সম্পর্কে।
মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইট চেক করুন
- মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন চেক এর নির্দিষ্ট পোর্টাল বা ওয়েবসাইটে যান
- প্রয়োজনীয় তথ্য যেমনঃ পাসপোর্ট নাম্বার, রেফারেন্স নাম্বার ইত্যাদি তথ্য দিন
- submit করলে ভিসা চেক করতে পারবেন
আপনার নির্দিষ্ট কোন এজেন্ট বা কোম্পানির মাধ্যমে চেক করুন
- আপনি যে এজেন্টের মাধ্যমে কলিং ভিসার জন্যে আবেদন করেছেন সেই এজেন্টের মাধ্যমে বা চেক বা তার সাথে যোগাযোগ করুন।
নিকটস্থ ভিসা প্রসেসিং সেন্টারের মাধ্যমে
- আপনার নিকটস্থ মালয়েশিয়া ভিসা আবেদন কেন্দ্র বা দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করে ভিসা চেক করতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ আয়ারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
কলিং ভিসার জন্যে অনেক সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় কারণ বিভিন্ন দালালরা আপনাকে
কলিং ভিসা দেওয়ার নামে আপনার সাথে প্রতারনা করতে পারে। এজন্যে অবশ্যই এজেন্ট
বা তৃতীয় পক্ষের সাথে কাজের সময় সাবধান থাকতে হবে। আপনি যদি কোন এজেন্ট বা
কোম্পানির মাধ্যমে ভিসা অনুমোদন পান তাহলে সরকার সেটি বৈধ কিনা চেক করে
আপনাকে অনুমোদন দিবে। ভিসা ইস্যু হবার পর আপনি মালয়েশিয়ার
ইমিগ্রেশন প্রবেশের অনুমতি পাবেন।
মালয়েশিয়া ই ভিসা চেক অনলাইন
মালয়েশিয়া ই ভিসা চেক অনলাইন এখন অনেক সহজ। আপনি ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে চেক
করতে পারবেন এই ভিসা। মালয়েশিয়ার ভিসা দুই ধরনের হয় নরমাল বা কলিং ভিসা এবং ই
ভিসা। ই ভিসা বলতে এটি একটি ইলেকট্রনিক ভিসা যা অনলাইনে আবেদন করতে হয় এবং
ডিজিটাল ভাবে ইস্যু হয়। এটি সাধারন ভিসার মতোয় তবে পর্যটন, বাবসা জাতিয় ছোট
মেয়াদি কাজের জন্যে বেশি ব্যাবহিত হয়। ই ভিসা পেতে আবেদনকারিকে দুতাবাসে যেতে
হয়না। ই ভিসা পিডিএফ ফরমেটে ইস্যু করা হয় যা আপনি প্রিন্ট করে সাথে নিয়ে রাখতে
হবে। আসুন জেনেনি ই ভিসা চেক করার ধাপ সমুহ সম্পর্কে।
- সরকারি ওয়েবসাইটে যানঃ মালয়েশিয়া ই ভিসা চেকিং ওয়েবসাইট eVisa Malaysia প্রবেশ করুন।
- ই ভিসার অপশন নির্বাচন করুনঃ Chek Visa status বা Track Application অপশনে ক্লিক করুন।
- আপনার তথ্য প্রদান করুনঃ যেমনঃ পাসপোর্ট নাম্বার, আবেদন নাম্বার (যদি থাকে), জন্ম তারিখ, ক্যপচা কোদ (যদি চাই)।
- স্ট্যাটাস যাচায় করুনঃ সমস্ত সঠিক তথ্য দেওয়ার পর Submit বা Chek Status বাটানে ক্লিক করুন।
- আপনার ভিসার বর্তমান অবস্থা দেখতে পাবেন।
ওপরের নিয়ম অনুযায়ী আপনি সহজেয় মালয়েশিয়ার ই ভিসা চেক করতে পারবেন। তবে যদি কোন
সমস্যা হয় বা ফলাফল না আসে আপনি মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন হেল্পলাইনের সাথে
যোগাযোগ করতে পারেন। তবে সঠিক তথ্য পেতে সঠিক ওয়েবসাইট ভিসিট করুন। তবে
বর্তমানে অনেক সহজেয় এটি চেক করা যায়। তবে ই ভিসা আপনি নির্দিষ্ট সময় বা কম
সময়ের জন্যে ব্যবহার করতে পারবেন।
আমার ভিসা নাম্বার কত
আমার ভিসা নাম্বার কত এটা অনেকে জানতে চান, আজকের এই পোস্ট থেকে জানবো কিভাবে
নিজের ভিসা নাম্বার জানবেন। আপনি কয়েকটি মাধ্যমে আপনার ভিসা নাম্বার চেক করতে
পারবেন। ভিসা নাম্বার জানা অনেক জরুরি কারণ এটি আপনার আপনার ভিসার একটি ইউনিক
আইডেন্টিফায়ার। বিভিন্ন প্রশাসনিক কাজ এবং ভ্রমনের সময় গুরুত্তপুর্ন ভূমিকা পালন
করে। আসুন জেনেনি কিভাবে ভিসা নাম্বার চেক করবেন।
ই ভিসা নাম্বার চেক
- ই ভিসা হলে ডাউনলোড করা পিডিএফ ডকুমেন্টে একটি ভিসা আইডি বা রেফারেন্স নাম্বার উল্লেখ থাকে।
- এটি মুলত Visa Number বা Reference Number বা Application ID নামে উল্লেখিত।
পাসপোর্টে ভিসার স্ট্যাম্প
- আপনার পাসপোর্টে যদি ভিসা স্ট্যাম্প করা হয় আপনার ভিসা নথির নিচে ডানদিকে মুদ্রিত অক্ষর দিয়ে শুরু এবং ৪ অক্ষরের হয়ে থাকে এটিই আপনার ভিসা নাম্বার।
অনলাইনে ভিসা নাম্বার চেক সিস্টেম
- ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইট পোর্টালে আপনার ভিসা আবেদন নাম্বার ব্যবহার করে ভিসা স্ট্যাটাস চেক করে ভিসা নাম্বার পেয়ে জাবেন।
ওপরের পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে আপনি আপনার ভিসা নাম্বার চেক করতে পারবেন। ভিসা
নাম্বার অনেক কাজে প্রয়োজন হয় ভিসা স্ট্যাটাস চেক করতে, ভিসার মেয়াদ শেষ হলে
সেটি রিনিউ করতে, আপনার ভিসার যদি কোন আইনি সমস্যা বা জটিলতা হয় তাহলে ভিসা
নাম্বার এর প্রয়োজন। সুতরাং আপনি চাইলে ওপরের উপায় ব্যবহার করে ভিসা নাম্বার
চেক করতে পারেন।
মালয়েশিয়া ওয়ার্কার ভিসা চেক
মালয়েশিয়া ওয়ার্কার ভিসা চেক করুন খুব সহজেয়। আমাদের এই পোস্ট পড়ার মাধ্যমে
জানবেন কিভাবে বিভিন্ন পদ্ধতিতে মালয়েশিয়া ওয়ার্কার ভিসা চেক করতে হয়। বর্তমানে
কাজের জন্যে এবং পর্যটনের জন্যে প্রচুর মানুষ মালয়েশিয়া যেয়ে থাকেন। কাজের অনুমতি
প্রদান করে যে ভিসা দেওয়া হয় তাকে ওয়ার্কার ভিসা বলে। মালয়েশিয়াতে ওয়ার্কার ভিসা
আবেদন করার পর ভিসা পেয়েছেন কিনা জানার জন্যে ভিসা চেক করতে হয়। আসুন জেনেনি
কিভাবে ওয়ার্কার ভিসা চেক করতে হয়।
মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইট থেকে
- ওয়েবসাইটে যানঃ মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট ওয়েবসাইটে যান www.imi.gov.my
- Visa Status Inquiry অপশনে যানঃ Chek Visa বা Visa Status Inquiry নামক অপশনে ক্লিক করুন।
- আপনার তথ্য দিনঃ আপনার পাসপোর্ট নাম্বার এবং ভিসা অ্যাপ্লিকেশন নাম্বার লিখুন।
- প্রয়োজনীয় ক্যাপচা বা ভেরিফিকেশন কোড পুরন করুন।
- Submit করুন এবং আপনার ভিসা প্রসেস এর অবস্থা দেখতে পাবেন।
এজেন্ট বা এজেন্সি মাধ্যমে যোগাযোগ করুন
- আপনি যদি কোন এজেন্ট বা এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করে থাকেন, তাহলে সেই এজেন্টের কাছ থেকে সরাসরি আপনার ভিসার বর্তমান অবস্থা বা স্ট্যাটাস সম্পর্কে জানতে পারবেন। তবে কোন এজেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করার পুর্বে অবশ্যই যাচায় করে নিবেন এজেন্ট বিশস্ত এবং লাইসেন্সধারি কিনা।
মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন এর মাধ্যমে
- যদি অনলাইনে কোন ফলাফল না পান তাহলে নিকটস্থ কোন মালয়েশিয়ার দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করুন।
অনলাইন টুলস ব্যবহার করে
- কিছু দেশের তাদের নির্দিষ্ট অনলাইন টুলস রয়েছে ভিসা স্ট্যাটাস চেক করার জন্যে। যেমনঃ Visa Malaysia Chek Online।
ওপরের মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে আপনি মালয়েশিয়ার ওয়ার্কার ভিসা চেক করতে
পারবেন। তবে ভিসা চেক করার সময় ও বৈধ উপায় অবলম্বন করুন। কোন অবৈধ উপায় বা
প্রতারকের মাধ্যমে ভিসার কোন কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। মালয়েশিয়ার ওয়ার্কার
ভিসা চেক করার জন্যে ওপরের নির্দিষ্ট প্রক্রিয়াগুলো অনুসরণ করতে পারেন।
মালয়েশিয়া ভিসার খরচ কত
মালয়েশিয়া ভিসার খরচ কত সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন এই পোস্ট থেকে। মালয়েশিয়া
যাওয়ার জন্যে কয়েক ধরনের ভিসা রয়েছে জেগুলোর প্রত্যেকটির খরচ আলাদা আলাদা। খরচ
নির্ভর করে ভিসা ধরন, মেয়াদ এবং জরুরি/অজরুরির ওপর ভিত্তি করে। এই পোস্ট থেকে
সবগুলো ভিসার খরচ সম্পর্কে জানতে পারবেন। নিচে বিভিন্ন ধরনের ভিসার আনুমানিক
খরচ উল্লেখ করা হলো।
ওয়ার্ক পারমিট/ ওয়ার্কার ভিসা খরচ
- ভিসা প্রসেসিং ফিঃ ৫০ থেকে ১০০ ডলার
- এজেন্সি ফিঃ ১০০০ থেকে ২০০০ ডলার (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১ থেকে ২ লক্ষ টাকা)
- মেডিকেল পরীক্ষাঃ ৫০ থেকে ১০০ ডলার (বাংলাদেশি টাকায় ৫০০০ থেকে ১০০০০ টাকা)
- ইন্সুরেন্সঃ ৫০ ডলার থেকে ১০০ ডলার
- বিমান ভাড়াঃ ৩০০ ডলার থেকে ৫০০ ডলার
- অন্যান্য খরচ (ডকুমেন্টেশন জন্যে)ঃ ১০০ ডলার থেকে ২০০ ডলার
- মোট আনুমানিক খরচঃ ১৫০০ থেকে ৩০০০ ডলার (বাংলাদেশি টাকায় আনুমানিক ১.৫ লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ টাকা)
ট্যুরিস্ট ভিসা খরচ
- ভিসা ফিঃ ২০ ডলার থেকে ৫০ ডলার (বাংলাদেশি ২০০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকা)
- প্রসেসিং চার্জঃ ১০ ডলার থেকে ৩০ ডলার (বাংলাদেশি ১০০০ টাকা থেকে ৩০০০ টাকা)
- ইন্সুরেন্স (যদি থাকে)ঃ ১৫ ডলার থেকে ৫০ ডলার (বাংলাদেশি ১৫০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকা)
- বিমান ভাড়াঃ ৩০০ ডলার থেকে ৫০০ ডলার (বাংলাদেশি ৩০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা)
স্টুডেন্ট ভিসা খরচ
- ভিসা ফিঃ ৫০ ডলার থেকে ১০০ ডলার (বাংলাদেশি ৫০০০ টাকা থেকে ১০০০০ টাকা)
- ইমিগ্রেশন ফিঃ ১০০ ডলার থেকে ৩০০ ডলার (বাংলাদেশি ১০০০ টাকা থেকে ৩০০০ টাকা)
- মেডিকেল পরীক্ষা এবং ইন্সুরেন্সঃ ৫০ ডলার থেকে ১০০ ডলার (বাংলাদেশি ৫০০০ টাকা থেকে ১০০০০ টাকা)
- ইউনিভার্সিটি এডমিশন ফিঃ ৫০০ ডলার থেকে ১০০০ ডলার (বাংলাদেশি ৫০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০ টাকা)
- বিমান ভাড়াঃ ৩০০ ডলার থেকে ৫০০ ডলার (বাংলাদেশি ৩০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা)
- মোট আনুমানিক খরচঃ ১০০০ ডলার থেকে ২০০০ ডলার (বাংলাদেশি ১০০০০০ টাকা থেকে ২০০০০০ টাকা)
আরও পড়ুনঃ কাতার মেডিকেল রিপোর্ট চেক
মালয়েশিয়ার ভিসার জন্যে খরচ একটু বেশি হয় কারণ এতে এজেন্সির খরচ এবং অন্যান্য
প্রক্রিয়াগত খরচ জড়িত। সরকারি ফি কম হলেও এজেন্সির ফি বেশি হতে পারে। তবে
ওপরে একটি আনুমানিক খরচ উল্লেখ করা হয়েছে। মালয়েশিয়ার যেকোনো ভিসার জন্যে
অপরক্ত খরচের কাছাকাছি খরচ হবে। অবশ্যই দালাল বা অবৈধ কোন উপায় ব্যবহার করবেন
না। আইনি বা বৈধ প্রক্রিয়ায় ভিসা কাজ সম্পূর্ণ করবেন।
বাংলাদেশিদের জন্যে মালয়েশিয়ার ইভিসার দাম কত
বাংলাদেশিদের জন্যে মালয়েশিয়ার ইভিসার দাম কত জানবেন এই পোস্ট থেকে। মুলত ইভিসা
মানে ইলেকট্রনিক ভিসা। অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে এই ভিসা পাওয়া যায়। তবে শুধু
স্বল্প মেয়াদের জন্যে এই ইভিসা ব্যবহার করতে হয়। টুরিস্ট বা ব্যবসার কাজের
উদ্দেশে এই ইভিসা ব্যবহার করতে পারবেন। আসুন দেখেনি বাংলাদেশিদের জন্যে
মালয়েশিয়ার ইভিসা খরচ কত।
- ইভিসা ফিঃ আনুমানিক ২০ ডলার থেকে ৫০ ডলার (বাংলাদেশি ২২০০ টাকা থেকে ৫৫০০ টাকা)
- প্রসেসিং চার্জঃ ১০ ডলার থেকে ৩০ ডলার (বাংলাদেশি ১১০০ টাকা থেকে ৩৩০০ টাকা)
- ইন্সুরেন্স (যদি থাকে)ঃ ১৫ ডলার থেকে ৫০ ডলার (বাংলাদেশি ১৬৫০০ টাকা থেকে ৫৫০০ টাকা)
- মোট খরচঃ আনুমানিক ৫০ ডলার থেকে ১০০ ডলার (বাংলাদেশি ৫৫০০ টাকা থেকে ১১০০০ টাকা)
ওপরে ইভিসার আনুমানিক খরচ উল্লেখ করা হলো। ইভিসা খরচ এর আগে কিছু ডকুমেন্ট এর
প্রয়োজন পরে যেমনঃ পাসপোর্টের স্ক্যান কপি, পাসপোর্ট সাইজ ছবি, রিটার্ন এয়ার
টিকেট, হোটেল বুকিং কনফরমেশন এবং ব্যাংক স্টেটমেন্ট যদি প্রয়োজন হবে। সরাসরি
অফিসিয়াল ভাবে আবেদন এবং ইভিসা সংগ্রহ করুন। কোন এজেন্সি বা তৃতীয় পক্ষের
মাধ্যমে ইভিসা করলে সেটি আইনত বৈধ না বরং খরচ আরও বেশি লাগবে। অবশ্যই ই ভিসার
জন্যে আবেদন করার পুর্বে সব তথ্য যাচায় করুন।
লেখক মন্তব্য - মালয়েশিয়া ভিসা চেক
মালয়েশিয়া ভিসা চেক পোস্টটি সম্পূর্ণ পরে মালয়েশিয়ার ভিসা চেক কিভাবে করবেন এবং
ভিসায় কত টাকা খরচ হয় এবং কি কি ডকুমেন্ট লাগবে সব জানতে পারবেন।বর্তমানে
মানুষরা ভালো কাজের সন্ধানে এবং উচ্চবেতন পাবার আশায় দেশ ত্যাগ করেন এবং বিদেশে
জেয়ে কাজ করেন। বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অনেক বেশি মানুষ কাজের উদ্দেশে
মালয়েশিয়া জেয়ে থাকে।
আপনি যদি মালয়েশিয়া যেতে চান বা যাওয়ার ইচ্ছে থাকে তাহলে অবশ্যই সম্পূর্ণ পোস্ট
পড়া উচিত। কারণ কারণ সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ে আপনি মালয়েশিয়ার সকল প্রকার ভিসা
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। কাজের জন্যে মালয়েশিয়া অনেক ভালো একটি দেশ।
এখানে প্রচুর কর্মস্থল রয়েছে আপনি কাজের প্রশিক্ষণ নিয়ে চলে যেতে পারেন
মালয়েশিয়া। ধন্যবাদ পাঠক আশা করি মালয়েশিয়া ভিসা চেক পোস্টটি আপনার জন্যে
উপকারি হয়েছে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url